পদ, ক্ষমতা এবং প্রশাসনিক বিভাগের অপব্যবহারের লজ্জা জনক নিদর্শন প্রকাশ পেল শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। কতটা নির্লজ্জ আর লোভী হলে রেশন কার্ড এবং ফেমেলি রেজিস্টারের মত গুরুত্বপুর্ন নথি নিয়ে কেলেঙ্কারি সংঘটিত হতে পারে আমার জানানেই। বিস্তারিত জানতে দেখুন এই ভিডিও

বিগত কিছুদিন আগে আমার নজরে আসে যে, শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে বিগত বেশ কয়েক মাস থেকে টাকার বিনিময়ে রেশন কার্ড এবং ফেমেলি রেজিস্টাসেপারেশন করা হচ্ছে। এই বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকদের সাথে কথা বলে এবং তথ্য যাচাই করে ঘটনার বিস্তারিত তথ্য প্রমান আমার হাঁতে আসে এবং তথ্য থেকে কেলেঙ্কারি প্রমানিত সত্য।

কেলেঙ্কারির নমুনা হিসেবে দুটি ঘটনা আমি নিম্নে উল্লেখ করছিঃ

১। বাবার আলাদা একটি ফেমেলি রেজিস্টার ও রেশন কার্ড, মা এর একটি আলাদা ফেমেলি রেজিস্টার ও রেশন কার্ড এবং ছেলে ও তার স্ত্রী, সন্তান সহ আলাদা একটি ফেমেলি রেজিস্টার ও রেশন কার্ড?

২। বাবা সরকারি চাকুরিজীবী। এক ছেলে। বাবা ও মা এর আলাদা একটি ফেমেলি রেজিস্টার ও রেশন কার্ড। ছেলে ও তার স্ত্রী, সন্তান সহ আলাদা একটি ফেমেলি রেজিস্টার ও রেশন কার্ড?

শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় এরকম অনেক গুলি ফেমেলি রেজিস্টার ও রেশন কার্ড বিগত তিন বছরে তৈরি করা হয়েছে! নিশ্চয়ই অর্থের বিনিময়ে? শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েত ও যুবরাজনগর আরডি ব্লক এই কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত আছেন নতুবা এই ধরণের ফেমেলি রেজিস্টার তৈরি হল কিভাবে। আর ফেমেলি রেজিস্টার ছাড়া নিশ্চয়ই রেশন কার্ড হওয়ার কথা নয়?

সামান্য অর্থ লোভে গ্রামের সাধারণ মানুষকে দিয়ে অপরাধ মুলক কাজ করানো হয়েছে! 

 

CR007941CV02770


full-width